মঙ্গলবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১২

জাকির নায়েক এর বিরুদ্ধে লেখার Source সমূহ



https://www.youtube.com/watch?v=rAoVWv5pWgg

রেফারেন্স নেয়া হয়েছে খ্রিস্টান একটা ব্লগ থেকে>>>>

কারো confusion থাকলে শুধু fb নয়, আমি নিচে আমার ঠিকানা দিচ্ছি (বা ঢাকার যে কোন জায়গায়). friendly conversation এর মাধ্যমে আদর্শ নারীর এবং জাকির নায়েক এর লেকচার সমগ্র এর প্রোপাগান্ডা সম্পর্কে নিজেকে সত্যিকার দাওয়াত এর কাজে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন২৬/৪ অভয় দাস লেন, টিকাটুলি, ঢাকা>>>> ০১৯১৩৪৫৮৬৩০আরো দেখুন, http://adarsha-nari.com/?p=416#comment-169

মাসিক আদর্শ নারী-র সম্পাদক জাকির নায়েক এর বিরুদ্ধে যে সব আর্টিকেল প্রকাশ করে, তার অধিকাংশ নিচের ওয়েবসাইট নেয়াএই সাইট এ ঢুকে আমি নিজেও বুঝিনি, এটি যে খ্রিস্টানদের সাইটএকদম বোকা বনে যাবেননা গেলে মিস করবেন

http://unchangingword.com/naik_refuted.php

চেক করুন, আদর্শ নারী জুন, ২০১১- পেজ ৫ এ এই লিন্ক দেয়া হয়েছেআল্লাহ (azza wa jaal) মুফতী আবুল হাসান শামসাবাদীকে বোঝার তাওফিক দিন যেন উনি খ্রিস্টানদের খপ্পর থেকে বাচতে পারেন এবং মিথ্যাচার বন্ধ করেন

দেখুন ওয়েবসাইট টি "বাইবেল এর সত্যতা" "জিশুপুত্র" (নাউজুবিল্লাহ) কিভাবে প্রমান করছে

http://unchangingword.com/obj_hist_17canon.php

http://unchangingword.com/obj_misc_28paul.php

আরো দেখুন, সাইটটি কেন জাকির নায়েক এর লেকচারকে twist করছেকারণ বাইবেল এর সব ভুল জাকির নায়েক এর আলোচনায় বের হয়ে এসেছে

http://unchangingword.com/naik_polygamy.php

জাকির নায়েক এর লেকচার সমগ্র, যেটি এই "আদর্শ নারী" সম্পাদকের -র অনুবাদ করা, এটির একই অবস্থামিথ্যায় অসাধারণ পারদর্শী

দেখুন কুরআন হাদিস বিকৃত করে কিভাবে প্রমান করছে যে "যিশু রক্ত দিয়েছে উম্মতের মুক্তির জন্য" (নাউজুবিল্লাহ)

http://unchangingword.com/scrip64_mt5_confirmlaw.php

কিভাবে বর্তমান বিকৃত বাইবেলকে সত্য প্রমান করছেএকই লিঙ্কে ও পেজ এ বামে দেখুন একটি ভিডিও, যাতে লিখা "Is Dr Zakir Nayek reliable? Gair Muqallideen"... ভাই, কিভাবে যে বোকা বানায় ধরাটা একেবারই impossible

 সংগৃহীত 

সোমবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১২

1..তোমরা যদি না জান তাহলে আলেমদের থেকে জেনে নাও ।(সুরা নাহল ৪৩)
2..হে মুমিনগন :যদি আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর ,আনুগত্য কর রাসুলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা উলুল আমর ,তাদের আনুগত্য কর ।(সুরা নিসা ৫৯)
3..যদি তারা এই ঘটনা রাসুল এবং উলুল আমরের গোচরে আনত তাহলে তাদের মধ্যে যারা আহলে ফিকহ এবং ইস্তিমবাতের হ্মমতা রাখে তারা এর যথার্থতা নির্নয় করে দিত ।(সুরা নিসা ৮৩)এই আয়াতে স্পষ্টভাবে মুজতাহিদগনের অনুসরন করার কথা প্রমানিত ।
4..তাদের প্রত্যেক দলের এক অংশ কেন বের হয়না ,যাতে তারা দ্বীন সমন্ধে জ্ঞান আহরন করতে পারে এবং তাদের সম্প্রদায়কে সর্তক করতে পারে ।যখন তারা তাদের নিকট ফিরে আসবে ।যাতে তারাসতর্ক হয় ।(সুরা তাওবা ১২২)
5..আর আমি তাদের মধ্যে থেকে নেতা মনোনিত করেছিলাম ,যারা আমার নির্দেশ অনুসারে পথ প্রর্দশন করত ।যেহেতু তারা ধৈর্য্যধারন করেছিল এবং আমার আয়াতের উপর বিশ্বাস রাখত ।(সুরায়ে সিজদা ২৪)
6..যে ব্যাক্তি আমার দিকে মনোনিবেশ করেছে তার অনুসরন কর ।(সুরায়ে লুকমান ১৫)
7..হে ইমানদারগন !আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক ।(সুরায়ে তাওবা১১৯)
এ সকল আয়াতে অনুসরন এবং তাকলীদের জন্যতাকীদ করা হয়েছে ,এবার তাকলীদ সম্পর্কিত কয়েকটি হাদীস উল্লেখ করছি ।
1..হঝরত হুযায়ফা রাঃ বলেন ,রাসুল সাঃ ইরশাদ করেছেন ,আমি জানিনা কতদিন তোমাদের মধ্যে জীবিত থাকব ।সুতরাং আমার পরে তোমরা এই দুই ব্যক্তি অর্থাত্‍ আবু বকর এবং উমরের তাকলীদ কর।
(মিশকাত শরীফ ৫৬০)
2..তোমরা আমার সুন্নত এবং হেদায়েত প্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নতকে দৃড়ভাবে আকঁড়ে ধর ।(মিশকাত ৩০)
3..আমার সাহাবারা তারকারাজীর ন্যায়,তোমরা যারই অনুসরন করবে হেদায়েত পেয়েযাবে ।(মিশকাত ৫৫৪)
4. তিরমীযী (১৩৩১ )ও আবু (৩৫৯২) দাউদ শরীফের বর্ননায় ..
রাসুলুল্লা সাঃ ইবনে জাবাল রাঃ নামেরসাহাবী কে ইয়ামনের মুফতী,কাযীএবং গর্ভর্নর হিসাবে পাঠানোর সময় তাকে জিজ্ঞাসা করলেন,তোমাকে যে মুফতী,কাযীএবং গভর্নর করে পাটাচ্ছি,তুমি বিচার মীমাংসা কিসের দ্বারা করবে?মানুষের ফাতওয়া মাসআলাকিসের দ্বারাদিবে?ইঝরত ­ ­ মাআয ইবনে জাবাল রাঃবলেন,আমি আল্লার কুরআন দ্বারা মানুষের সমস্যারসমাধান দিব ।।রাসুলুল্লা সাঃবলেন,যদি কুরআনে না পাও ,মুআয রাঃ বলেন হাদীস দ্বারা ।রাসুল সাঃ বলেন যদি আমার হাদীসে না পাও ?মুআয রাঃ বলেন,তখন ইজতিহাদ করেমীমাংসা দিবো ।আল্লার রাসুল তখন মুআয রাঃ এর পিঠে থাবা দিয়ে বলেন ,
আমি আল্লার প্রশংসা করচি যে ,আল্লাহ তোমাকে সঠিক মীমাংসা দেয়ার দিক নির্দেশনা দিয়েছেন ।
এ সকল আয়াত ও হাদীস দ্বারা তাকলীদ প্রমানিত হয় ।
.শায়েক আব্দুল ওয়াহাব নজদীর ছেলে শায়েক আবদুল্লাহ তার নিজের এবং পিতার মাসলাকের বর্ননা দিতে যেয়ে লিখেন,উসুলে দ্বীন তথা ইমান আকীদা বিশ্বাসের হ্মেত্রে আমাদের মাসলাক এবং দৃষ্টিভংগি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত দৃষ্টিভংগিরই অনুরুপ ।আমাদের তরীকা আয়িম্ভায়ে সালাফের তরীকা ।আর ফুরুয়ে দ্বীন তথা ফিকহী মাসয়েলের হ্মেত্রে আমরা ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রঃ এর মাযহাবের উপর আছি ।যারা চার ইমামের অন্যন্যদের তাকলীদ করে আমরা তাদের কারো সমালোচনা করি না ।
(আল হাদিয়াতুস সুন্নিয়াহ -৩৮-৩৯)
আল্লামা ইবনে তাইমিয়া এবং শায়েক আব্দুল ওয়াহাব নজদী আহলে হাদিসদের নিকটও গ্রহনীয় ব্যক্তিত্ব ।তাদেরই লেখনী দ্বারা বুঝা যায় ,তারা তাকলীদ করাকে শিরক বা গুনাহ মনে করতেন না ,বরংএটাকে জরুরী মনে করতেন ।অথচ এই আহলে হাদীস হিসাবে দাবীদারগন তাকলীদকে শিরক ও বিদআত ফতোয়া দিয়ে বসে আছে ।
(ফাতাওয়ায়ে রহীমিয়া-৪-১৭২)
(ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়া -১-৩৭৮)

about zakir nayek karim



Mr. zakir is a human as like as us , যাকির নায়েক এর খারাপ কিছু পেলে আমরা অবশ্যই ওই খারাপ জিনিসকে বর্জন করবো যদি তা কুরান বা সাহিহ হাদিস এর বিপক্ষে যায় তবে কেউই কুরআন এবং হাদিসের চেয়ে বড় নয় ।
ইমাম শাফেয়ী (রহ) বলেনঃ যখন তুমি দেখবে কোন লোক পানির উপর দিয়ে হাঁটছে অথবা শুণ্যে উড়ছে তখন তুমি তাকে অলী হিসেবে বিশ্বাস করো না কিংবা তার দ্বারা প্রভাবিত হয়ো নাযতক্ষণ না তোমরা জেনে নিবে সে রসূল () এর অনুসরণ করে কি না

জাকির নায়েক যে পথে চলছেন তা অনেকের গা জালার কারন হলেও তা  কুরআনের আদেশ মেনে চলছে
"আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের সাথে বিতর্ক করুন পছন্দ যুক্ত পন্থায়।"-surah nahol 16:125
যা জাকির নায়েক প্রতিনিয়ত করে চলেছেন ।

যে বা যারা বলছেন হান আল্লাহ পাক সূরা মায়িদার ৪৪ নম্বর আয়াত শরীফ ইরশাদকরেন, “আল্লাহ পাক তিনি যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী যারা আদেশ-নির্দেশ করবে না তারা কাফির তারা এই আয়াত দ্বারা  জাকির নায়েক কে কাফির বলার হীন চেষ্টা করে থাকেন । এই আয়াত দ্বারা কি ভাবে প্রমান হয় জাকির কাফের তা পরিষ্কার করে বলা দরকার । যদিও বুখারি হাদিস এ  স্পষ্ট নিষেধ আছে কোন মুসলিমকে কাফির না বলতে তাও তারা হাদিস এর তোয়াক্কা করছেন না। নিচে ভুরি ভুরি প্রমান আছে যে জাকির নায়েক কুরআন ও হাদিস এর reference ছাড়া কোন বক্তব্য দিচ্ছেন না ।  নিচে একটা উদাহরন দেয়া হল।
প্রশ্নঃ সব ধর্মই কমন কথা বলেএমনকি মুহাম্মাদ () কমনকিন্তু পবিত্র ক্বুরআন কোন দিক থেকে আলাদা? ক্বুরআন এমন কি বলছে যেটা অন্য ধর্মে বলা নেই? যেমনঃ ধরেন মুহাম্মাদ (), তাঁর কথা সব ধর্মের বইতে বলা হয়েছে

উত্তরঃ ডাঃ জাকির নায়েকঃ

আপনি বললেন যে, সব ধর্মই মুহাম্মাদ () এর কথা বলে আর কুরআনও একই কথা বলেকিন্তু এখানে নতুন কি আছে?
অন্য সব ধর্ম বলে যে, পরবর্তীতে একজন নাবী পৃথিবীতে আসবেন আর বাইবেল অন্যান্য ধর্ম-গ্রন্থগুল তাই বলছেগসপেল অফ জন-এর ১৬ নং অধ্যায়ের ১২-১৪ নং অনুচ্ছেদে আছে, ঈসা () শিষ্যদের বলছেন, “আমি তোমাদের অনেক কথা বলতে চাই, কিন্তু তোমরা এখন তা বুঝবেনাকারণ যখন সত্যের আত্মা তোমাদের সামনে আসবে সে তোমাদের সত্যের পথে নিয়ে যাবেসে তাঁর নিজের কথা বলবেনা, যা নবে সে কথাগুলোই বলবেসে তোমাদের ভবিষতের কথা বলবে, সে আমাকে মহিমান্বিত করবে

তাঁর মানে এখানে বুঝানো হচ্ছে একজন নাবী পৃথিবীতে আসবেন

কিন্তু ক্বুরআন বলছে ইনিই সেই নাবী যার ওপর ক্বুরআন নাজিল হয়েছেসেই নাবী চলে এসেছেনযখন আপনি ক্লাস ওয়ানে পড়ছেন আপনার কুলে, সবার উপরে ক্লাস টেনআর ক্লাস টু- যখন উঠলেন তখনো লক্ষ্য ক্লাস টেনএভাবে ক্লাস নাইন পর্যন্ত আপনার টেন- লক্ষ্যযখন ক্লাস টেনে উঠবেন তারপর এস.এস.সি পরীক্ষা দেবেন; ঠিক? তাঁর মানে এটা না যে, ক্লাস ওয়ান আর টেন এর পড়াশুনা একআপনি ক্লাস টেনের জন্য প্রসতুতি নিচ্ছেন

চৌদ্দশ বছর আগে আল্লাহ্আমাদের রসূল () কে পাঠিয়েছেনকারণ যীশু খৃষ্ট বলেছেন, “আমি তোমাদের অনেক কথা বলতে চাই, কিন্তু তোমরা এখন তা বুঝবেনাতাহলে আল্লাহ্ বুঝেছিলেন, চৌদ্দশ বছর আগে সেটাই সঠিক সময়এখন পৃথিবীর মানুষ কথাগুলো বুঝতে পারবে অর্থাৎ পবিত্র কুরআন বুঝতে মানতে পারবে

অন্য সব ধর্মে বলা হয়েছে, মহান ঈশ্বর একজন, বর্ণনাগুলো হয়ত আলাদাকিন্তু সব ধর্মই বলছে এক স্রষ্টার কথাআরও বলা হচ্ছে যে মুহাম্মাদ () হচ্ছেন চূড়ান্ত নাবীসারমর্ম একই, বর্ণনাগুলো হয়ত আলাদা

পবিত্র ক্বুরআন-এর ৫নং সূরাহ মায়িদাহ ৩নং আয়াতে বলা হয়েছে,

আজ দিনে আমি তোমাদের দ্বীন সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং আমার নিয়ামত তোমাদের প্রতি সম্পূর্ণ করলামআর তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম ইসলাম

তাই ক্বুরআন- নতুন কিছু যোগ দেয়া যাবেনা আবার বাদও দেয়া যাবেনাপবিত্র ক্বুরআন হলো আল্লাহ্ পক্ষ থেকে নাযিলকৃত শেষ কিতাব

অন্য সব ধর্মগ্রন্থগুলো বলছে নাবী () আসবেনআর ইসলাম বলছে নাবী () এসেছেনএবং ক্বুরআন হচ্ছে মুহাম্মাদ () এর উপর নাযিলকৃত আসমানী কিতাব তাই আমাদের পবিত্র ক্বুরআন মেনে চলতে হবে


ভুল সবার হতে পারে । আমরা  কেউই কুরান ও হাদিসের উপরে নই ।। উনি ইসলামিক কোন  figure ছিলেন না ৫/৬ বছর আগেও  ,জাকির আব্দুল করিম নায়েক (আরবি : ﻚﻳﺎﻧ ﺮﻛﺍﺯ) (জন্ম: অক্টোবর ১৮ , ১৯৬৫) একজন ভারতীয় ইসলামী চিন্তাবিদ, বক্তা লেখক যিনি ইসলাম তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে কাজ করেনপেশাগত জীবনে তিনি একজন ডাক্তারতিনি মহারাষ্ট্র থেকে সল্যচিকিৎসা বিষয়ে ডিগ্রি অর্জন করল ১৯৯১ সাল থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচারে মনোনিবেশ করেছেন জাকির নায়েক ইসলামি রিসার্চ ফাউন্ডেশন নামক একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা যেটি পিস টিভি পরিচালনা করে থাকে তিনি বক্তৃতার মাধ্যমে ইসলাম যে সকল ধর্মের চেয়ে সেরা তা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন ডঃ নায়েককে ২০১০-এর জুন মাসে যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয় , http://en.wikipedia.org/wiki/Ahmed_Deedat Ahmed Deedat এর উৎসাহে দাওয়াত দেয়া  শুরু করলেন ,অনেক একনিস্থতা এবং অনেক  পরিস্রম এবং সব  religion নিয়ে research করে  উনি  knowledge লাভ  করেন এবং সেই  knowledge দিয়ে পুরো  world এর মানুষ কে দাওয়াত দেয়ার দায়িত্ত গ্রহন করলেন , শুধু দাওয়াত নয় ইসলাম এর সত্যতা প্রমাণ  করার জন্য  অন্য ধর্মের সত্যতা নিয়ে open challage করলেন এবং সর্বসম্মুখে  সারা দুনিয়ার সামনে  ইসলামের মান বাড়ালেন ।

কথায় ব্যক্তি থেকে কে বেশি উত্তম যে [মানুষকে] আল্লাহ্ দিকে আহ্বান করে, আর সৎ কাজ করে এবং বলে, আমি মুসলিম সুরা ফুসসিলাত, আয়াত ৩৩


জাকির নায়েক খৃষ্টানদের দালাল কী করে হয় যেখানে সে খ্রষ্টান প্রতিনিধি উইলিয়াম ক্যম্পবেল এর সাথে তর্ক করে খ্ষ্টান ধর্মকে ভুল প্রমানিত করেছে যে অপমান উইলিয়াম কাম্পবেল এবং  খৃ্স্টানদের ওই অনুষ্ঠান এ  করা হয়েছে তা কেউ দেখে  থাকলে এমন বোকার মত অভিযোগ করত না।


অভিযোগঃ ডাঃ জাকির নায়েক ইসলাম প্রচার করতে গিয়েও বেগানা নারীদের সাথে পর্দা রহ্মা করে চলেন না তিনি যে গ্যালারিতে লেকচার দেন ,সেখানে নারী পুরুষ বেপর্দাভাবে একসাথে বসে তার লেকচার শুনেন নারীরা বেপর্দাভাবে তার সাথে কথা বলেন তিনিও নারীদের সাথে বেপর্দাভাবে কথা বলেন
এমতাবস্থায় সারাবিশ্বের মানুষ পর্দার ব্যাপারে তার কাছ থেকে কি শিখবে ?
নিশ্চয় বেপর্দা শিখবে এদিক দিয়ে মুসুলমানদের মধ্য থেকে সুকৌশলে পর্দাকে উঠিয়ে দেয়ার হ্মেত্রে তিনি একজন মডেলে পরিনিত হয়েছেন যে কারনে যারা ইসলামে পর্দার গুরত্ব স্বীকার করতে চান না ,তারা রীতিমত জাকির নায়েক কে প্রমান হিসাবে পেশ করেন তারা বলেনযে ,ইসলামে পর্দার যদি এতই গুরত্বথাকত ,তাহলে ডাঃ জাকির নায়েক তার গুরত্ব দিতেন কারন তিনি ইসলাম সর্ম্পকে ভাল জানেন অথচ ইসলামে পর্দার গুরুত্ব অপরিসীম হ্মেত্রে বিন্দুমাএ ছাড় নেই পর্দা রহ্মার ব্যপারে হাযরাত সাহাবায়ে কিরামের প্রতি আল্লাহতায়ালার কঠোর নির্দেশ নাযিল হল ,তোমরা যখন কোন নারীর নিকট থেকে কোন জিনিস চাইবে ,তখন পর্দার আড়াল থেকে চাইবে সুরা আহযাব ,৫৩


খণ্ডন : জাকির নায়েকের লেকচারে বিধর্মী পুরুষ মহিলারাও আসেনএখন যদি উনি বলেন যে কাফির মহিলারাও পর্দা করে আসতে হবে তাহলে কত জন আসবে?আর মুসলিমাহ রা তো পর্দা করেই আসেএখানে দাওয়াতের কাজ মুখ্য.জাকির নায়েক একজন ইসলাম প্রচারকতিনি যখন লেকচার দেন তখন সেখানে প্রচুর অমুসলিম নারীরাও থাকে যারা হিজাব পরেন না, খেত্রে জাকির নায়েক কেন দুনিয়ার কোন মুসলিমেরই খমতা নেই একজন অমুসলিম কে জোর করে হিজাব পরানোরআর জাকির নায়েক কখনও হিজাবের বিরুদ্ধে বলেন নিবরং হিজাবের অশেষ গুরুত্ব নিয়ে তার যে বিশাল লেকচার রয়েছে তার সিডা বাজার থেকে কিনে দয়া করে একটু দেখে নেবেন অমুসলিমদের উপর পর্দা করা ফরয নয়,তাই গ্যালারিতে মুসলিম ছাড়া অমুসলিম বেপর্দায় থাকলে পর্দা খেলাপ হবেনা তবে যারা মুসলিম তাঁরা তাঁদের চোখ সংযত রাখছেকিনা সেটা দেখার বিষয়


ডাঃ জাকির নায়েকের বিরোধীতা কেন ... ???